বাঙালির মত ভণ্ড জাতি খুব কমেই আছে। এরা সবসময় প্রশংসা পেতে পছন্দ করে কিন্তু প্রশংসা করতে এদের প্রচণ্ড অনীহা। প্রশংসা যে করে না তা নয়, করে যে কাজ নিজের মন মত হয়।
এই যেমন ধরুন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী বাংলায় বক্তৃতা দিলে এরা প্রশংসায় গদগদ হয়ে যায়, ঠিক বিপরীতটা যদি এদেশের প্রধানমন্ত্রী করে তবে ভাষা গেলো রব তুলে আর্তনাদ করে।
আবার ধরুন, নিউ জিল্যান্ডে সন্ত্রাসী হামলায় ৫০ জন মানুষ নিহত হওয়ায় নিউ জিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী যখন মুসলমানদের দুঃখে দুঃখী হয়ে সংসদে কোরআন তেলয়াত করালেন, পাশাপাশি মসজিদে মাইকে আজান দেওয়া যাবে এমন নিয়ম করলেন তখন বাঙালিদের আনন্দ আর প্রশংসা দেখার মত হয়।
ঠিক বিপরীতে চিন্তা করুন , এদেশের সংখ্যালঘু, আদিবাসীদের উপর সন্ত্রাসী হামলা হলে প্রধানমন্ত্রী এই বাঙালিদের ভয়ে সেখানে গিয়ে সমবেদনা পর্যন্ত জানাতে কেমন দ্বিধা করে। বাকি কাজ তো দূরের কথা।
অনেকে বলে নিউ জিল্যান্ডের মত সভ্য আর শান্তিপ্রিয় দেশ নই বলেই এমন হবে। আমার প্রশ্ন হলো যে বা যারা নিউ জিল্যান্ডের প্রশংসা করছেন অন্তত তারা কি নিশ্চিত করে বলতে পারবেন যে আপনারা এদেশের সংখ্যালঘুদের বিপদে পাশা দাঁড়ান?
আসলে এসব আপনাদের ভণ্ডামো। চরম মাত্রার হিপোক্রেসি। নিজের মন মত হলেই ভালো। বাকি সব ভালো নয়।
এই সব ভণ্ডামো বাদ দিয়ে অন্তত সব কাজের প্রশংসা করুন। যদি সে কাজ আপনার মনমত নাও হয় তারপরেও ভালো কাজের প্রশংসা করুন। সে নিউ জিল্যান্ডে হলেও করুণ, এদেশে করলেও প্রশংসা করুণ।
অন্তত চেষ্টা করুন ভণ্ডামিটা কম করে করতে।
এই যেমন ধরুন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী বাংলায় বক্তৃতা দিলে এরা প্রশংসায় গদগদ হয়ে যায়, ঠিক বিপরীতটা যদি এদেশের প্রধানমন্ত্রী করে তবে ভাষা গেলো রব তুলে আর্তনাদ করে।
আবার ধরুন, নিউ জিল্যান্ডে সন্ত্রাসী হামলায় ৫০ জন মানুষ নিহত হওয়ায় নিউ জিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী যখন মুসলমানদের দুঃখে দুঃখী হয়ে সংসদে কোরআন তেলয়াত করালেন, পাশাপাশি মসজিদে মাইকে আজান দেওয়া যাবে এমন নিয়ম করলেন তখন বাঙালিদের আনন্দ আর প্রশংসা দেখার মত হয়।
ঠিক বিপরীতে চিন্তা করুন , এদেশের সংখ্যালঘু, আদিবাসীদের উপর সন্ত্রাসী হামলা হলে প্রধানমন্ত্রী এই বাঙালিদের ভয়ে সেখানে গিয়ে সমবেদনা পর্যন্ত জানাতে কেমন দ্বিধা করে। বাকি কাজ তো দূরের কথা।
অনেকে বলে নিউ জিল্যান্ডের মত সভ্য আর শান্তিপ্রিয় দেশ নই বলেই এমন হবে। আমার প্রশ্ন হলো যে বা যারা নিউ জিল্যান্ডের প্রশংসা করছেন অন্তত তারা কি নিশ্চিত করে বলতে পারবেন যে আপনারা এদেশের সংখ্যালঘুদের বিপদে পাশা দাঁড়ান?
আসলে এসব আপনাদের ভণ্ডামো। চরম মাত্রার হিপোক্রেসি। নিজের মন মত হলেই ভালো। বাকি সব ভালো নয়।
এই সব ভণ্ডামো বাদ দিয়ে অন্তত সব কাজের প্রশংসা করুন। যদি সে কাজ আপনার মনমত নাও হয় তারপরেও ভালো কাজের প্রশংসা করুন। সে নিউ জিল্যান্ডে হলেও করুণ, এদেশে করলেও প্রশংসা করুণ।
অন্তত চেষ্টা করুন ভণ্ডামিটা কম করে করতে।